সাধারন হয়ে থাকি বলে মূল্যহীন ভেবো না। যার চিন্তা-ভাবনা যতো সুন্দর – তার জীবন ততো সুন্দর।

একবার যার জীবনে টেনশন নামক রোগ এসে বাসা বাঁধে তার জীবনে বিশেষ বলতে কোন দিনই আর থাকে না।

আপনাকে ডুবিয়ে দেয়ার জন্য সমাজে এমন কিছু লোক বসে আছে যাদের হয়তো আপনিই সাঁতারটা শিখিয়েছিলেন।

৩দিন না খেয়ে থাকুন, সমাজ আপনাকে দেখবে না। ১দিন অন্যায় করে দেখুন, পুরো সমাজ আপনাকে নিয়ে বিচারে বসবে। সুতরাং সমাজের কথায় নয়, নিজের আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলুন।

আবেগ দিয়ে জীবন চলেনা ঠিকই কিন্তু মানুষ আবেগের বসে মিথ্যা মায়ার পিছনে জীবনের অর্ধেক সময় নষ্ট করে ফেলে।

কোনকিছুর দাম হঠাৎ বেড়ে গেলে এড়িয়ে চলুন। হোক সেটা পেয়াজ অথবা মানুষ। দেখবেন, পঁচে গেলে আবার আগের জায়গায় ফিরে আসবে।

সফল হতে পারবো কিনা জানি না। তবে আমি পরিশ্রম করে যাবো। কারন, মানুষ বেঈমানি করলেও পরিশ্রম কখনো বেঈমানি করে না।

দিন দিন চেনা মানুষগুলো রূপ বদলে নিচ্ছে এখন। এখন শুধু হাসি আর ভাবি, এতোদিন কাদের এতো আপন ভাবতাম।

যাকে যতো বেশি ভালোবাসবে, মিস করবে, কেয়ার করবে এবং সবসময় খোঁজ-খবর নেবে সেই তোমাকে অবহেলা করবে।

সেই মানুষটার ভরসা ভেঙে দিও না যে সব হারিয়ে শুধু তোমার ভরসায় বেঁচে আছে।

পৃথিবীতে ভুল ‍বুঝার মতো অনেকেই আছে কিন্তু পরিস্থিতি বুঝার মতো কেউ নেই।

যার মনে মায়া বেশি তার জীবনে কষ্টটাও হয়তো অনেক বেশি থাকে।

পৃথিবীর সবচেয়ে জটিল ও কঠিন অংকের নাম জীবন। যে সুত্রই প্রয়োগ করা হোক না কেন, ফলাফল মৃত্যু আসবেই।

জন্মগতভাবে কোন মানুষ খারাপ হয় না। খারাপ বানায় কিছু বেঈমান আর আশপাশের পরিস্থিতি।

জীবনে যতো কিছুই করো কখনো আবেগের বশবর্তী হইয়ো না। কারন, আবেগ তোমায় অল্প সময়ের সুখ দিয়ে সারাজীবনের সুখ কেড়ে নেবে।

কারও মায়ায় জড়ানোটা খুবই সহজ কিন্তু তাকে ভুলে যাওয়াটা মৃত্যুর থেকেও কঠিন।

মনে রাখবেন, আল্লাহ তাদের বেশি পরীক্ষা করেন যাদের তিনি বেশি ভালোবাসেন।

ভালো কথা খুঁজে না পেলে চুপ থাকো। খারাপ কথা বলার জন্য কেউ কোনদিন নোবেল পায়নি আর চুপ থাকার অপরাধে কারও কোনদিন ফাঁসি হয়নি।

মায়ের ছোট পেটে সন্তানের জায়গা হয় কিন্তু সন্তানের বড় ফ্ল্যাটে মায়ের জায়গা হয়না।

হায় রে টাকা! তুই থাকলে কাঠের পুতুলও কথা বলতে চায়। আর না থাকলে রক্তে-মাংসে গড়া মানুষগুলোও মুখ ফিরিয়ে নেয়।

বৃষ্টি এসে বুঝিয়ে দেয় ঘরের ছিদ্র কোথায় আর বিপদ এসে বুঝিয়ে দেয় আপন মানুষগুলো কোথায়।

আমি আজও এই প্রশ্নের উত্তরটা পেলাম না। আমাকে ঠকায় কে – মানুষ নাকি ভাগ্য!

খোঁজ নিয়ে দেখুন, আপনার খুব পছন্দের এবং কাছের মানুষগুলোই আপনার নামে সবচেয়ে বেশি সমালোচনা করে।

বেঈমান’রা কখনো অশ্রুর মূল্য বোঝে না। অন্ধের কাছে আয়না বিক্রি করা আর বেঈমানদের বিশ্বাস করা একই কথা।

আলো না থাকলে নিজের ছায়াটাও হারিয়ে যায়। আর স্বার্থ ফুরালে মানুষগুলো তো হারাবেই।

কেউ কারও নয়, কেউ কারও ছিলোও না। সবাই প্রয়োজনে আসে আবার প্রয়োজন ফুরালে চলে যায়।

আপনি সেই লড়াই কখনো জিততে পারবেন না যেখানে শত্রু আপনার আপনজন।

দেহ ব্যবসায়ী মেয়েগুলোর থেকে মন ব্যবসায়ী মেয়েগুলো অনেক বেশি ভয়ংকর। হে নারী – হয়তো তুমি মায়াবী কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ছলনাময়ী!

মুখের হাসিটা সবার জন্যই আসতে পারে কিন্তু চোখের পানিটা কেবল কোন এক বিশেষ মানুষের জন্যই আসে।

বাসায় লোক আছে ৮ জন আর রুটি আছে ৭টা। তার মধ্যে একজন বলে যে তার ক্ষুধা নেই। বলতে পারবেন কে সেই! আমাদের সবার প্রিয় মা।

কষ্টের কোন ওজন নাই তবুও তা বহন করা খুবই কষ্টের।

বেঁচে থাকার চেয়ে ভালো থাকাটা বেশি কঠিন। কারন, ইচ্ছে করলেই বেঁচে থাকা যায় কিন্তু ইচ্ছে করলেই ভালো থাকা যায় না।

সম্পর্ক দশ বছরের হোক বা দশ মিনিটের, বিশ্বাস না থাকলে সে সম্পর্কের কোন মূল্য নেই।

আমি এতোটা খারাপ ছিলাম না, যতোটা খারাপ তোমার গল্পে আমাকে নিয়ে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

মানুষের চরিত্র হচ্ছে একটি দোকান আর মুখ হচ্ছে তালা। তালা ঝুললেই বুঝা যাবে এটা কি স্বর্ণের দোকান নাকি কয়লার দোকান।

ইস…যদি পারতাম না, বুকটা ছিদ্র করে তোমাকে দেখাতাম আর বলতাম দেখো কষ্ট পাইতে পাইতে আমার বুকটা কেমন ঝলসে গেছে।

ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করুন। এরকম আরও ভিডিও পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে নিন। পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।